দেশলাই মারলেই মাটিতে ধরছে আগুন, ফুটছে জল
মাটিতে দেশলাই ছোঁয়ালেই জ্বলে উঠছে আগুন। বৃষ্টির জল মাটিতে পড়েই টগবগ করে ফুটতে শুরু করছে। এমনই ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বেঙ্গালুরুর লক্ষ্মীপুরায়। পুরসভার গাফিলতিতে ওই এলাকা একটি গ্যাস সিলিন্ডারের চরিত্র ধারণ করেছে। যার ফলে যেকোনও সময় জ্বলে উঠছে আগুন। বাড়াচ্ছে এলাকার সার্বিক তাপমাত্রা।
বেঙ্গালুরু পুরনিগমের অজ্ঞানতা ও গাফিলতির জেরে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে লক্ষ্মীপুরার বাসিন্দাদের। আনেকাল রোডে একটি খাদের মতো জায়গায় স্থানীয় মানুষের জন্য আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা করেছিল পুরনিগম। কিন্তু, আগু-পিছু না ভেবেই গর্তটি মাটি দিয়ে ঢেকে দিয়েছিলেন পুর কর্তৃপক্ষ। যেখানে অজৈব কোনও বর্জ্য ফেলা হলে সমস্যা হত না। কিন্তু, ময়লা ফেলার সময় কি আর অত কিছু মাথায় রাখেন এলাকার মানুষ? জৈব-অজৈব সব আবর্জনাই নিত্যদিন জমা হচ্ছে এই ডাম্পিং গ্রাউন্ডে। দিনের পর দিন অবৈজ্ঞানিকভাবে বর্জ্য জমা হতে হতে ওই এলাকা বর্তমানে একটি বিশাল মিথেন গ্যাসের সিলিন্ডারে পরিণত হয়েছে। এই জন্যই যেকোনও সময় ওই এলাকায় আগুন জ্বলে উঠছে। অনেকে দেখেছেন, বৃষ্টির জল ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পড়ার পর কীভাবে ফুটতে শুরু করছে ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পড়ার পর।
শুধু তাই নয়, মাটির তলার জলের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে মিথেন গ্যাস। কুয়োর জলে যেকোনও সময় আগুন লেগে যেতে পারে এবং এই জলে ফসল নষ্ট হয়ে যাতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। ক্রমাগত নির্গত হওয়া মিথেন গ্যাস বাতাসের তাপমাত্রাও বাড়িয়ে দিচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই জটিল যে, ওই এলাকায় বিভিন্ন অরগ্যানিক সলিউশন দেওয়া শুরু করেছে পুর কর্তৃপক্ষ।
অসতর্কতা ও গাফিলতির জন্য যেকোনও সময় লক্ষ্মীপুরার ঘটনা ঘটতে পারে যেকোনও ডাম্পিং গ্রাউন্ডে। কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই এড়ানো যেতে পারে এই মারাত্মক পরিস্থিতিকে।
* পুরসভাগুলিকে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে হবে।
* জনগণকে ভেজা ও শুকনো আবর্জনাকে পৃথক করে ফেলার নির্দেশ দিতে হবে। নির্দেশিকা পালন করা হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখতে নজরদারি চালাতে হবে পুরসভাগুলিকে।
* মানুষকে সচেতন করতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিগুলি প্রকাশ্যে জনগণের সামনে প্রদর্শন করা উচিত।
বেঙ্গালুরু পুরনিগমের অজ্ঞানতা ও গাফিলতির জেরে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে লক্ষ্মীপুরার বাসিন্দাদের। আনেকাল রোডে একটি খাদের মতো জায়গায় স্থানীয় মানুষের জন্য আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা করেছিল পুরনিগম। কিন্তু, আগু-পিছু না ভেবেই গর্তটি মাটি দিয়ে ঢেকে দিয়েছিলেন পুর কর্তৃপক্ষ। যেখানে অজৈব কোনও বর্জ্য ফেলা হলে সমস্যা হত না। কিন্তু, ময়লা ফেলার সময় কি আর অত কিছু মাথায় রাখেন এলাকার মানুষ? জৈব-অজৈব সব আবর্জনাই নিত্যদিন জমা হচ্ছে এই ডাম্পিং গ্রাউন্ডে। দিনের পর দিন অবৈজ্ঞানিকভাবে বর্জ্য জমা হতে হতে ওই এলাকা বর্তমানে একটি বিশাল মিথেন গ্যাসের সিলিন্ডারে পরিণত হয়েছে। এই জন্যই যেকোনও সময় ওই এলাকায় আগুন জ্বলে উঠছে। অনেকে দেখেছেন, বৃষ্টির জল ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পড়ার পর কীভাবে ফুটতে শুরু করছে ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পড়ার পর।
শুধু তাই নয়, মাটির তলার জলের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে মিথেন গ্যাস। কুয়োর জলে যেকোনও সময় আগুন লেগে যেতে পারে এবং এই জলে ফসল নষ্ট হয়ে যাতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। ক্রমাগত নির্গত হওয়া মিথেন গ্যাস বাতাসের তাপমাত্রাও বাড়িয়ে দিচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই জটিল যে, ওই এলাকায় বিভিন্ন অরগ্যানিক সলিউশন দেওয়া শুরু করেছে পুর কর্তৃপক্ষ।
অসতর্কতা ও গাফিলতির জন্য যেকোনও সময় লক্ষ্মীপুরার ঘটনা ঘটতে পারে যেকোনও ডাম্পিং গ্রাউন্ডে। কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই এড়ানো যেতে পারে এই মারাত্মক পরিস্থিতিকে।
* পুরসভাগুলিকে বর্জ্য পুনর্ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে হবে।
* জনগণকে ভেজা ও শুকনো আবর্জনাকে পৃথক করে ফেলার নির্দেশ দিতে হবে। নির্দেশিকা পালন করা হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখতে নজরদারি চালাতে হবে পুরসভাগুলিকে।
* মানুষকে সচেতন করতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিগুলি প্রকাশ্যে জনগণের সামনে প্রদর্শন করা উচিত।
দেশলাই মারলেই মাটিতে ধরছে আগুন, ফুটছে জল
Reviewed by Thailand Life
on
11:22 AM
Rating:
No comments: